বিয়ের পর ভালোবাসার গল্প - বাংলা ভালোবাসার গল্প - Bangla Love Story | Bengali Sweet Love Story | Sad Love Story

 
বিয়ের পর ভালোবাসার গল্প - বাংলা ভালোবাসার গল্প - Bangla Love Story | Bengali Sweet Love Story
বিয়ের পর ভালোবাসার গল্প - বাংলা ভালোবাসার গল্প - Bangla Love Story | Bengali Sweet Love Story


>>>>ছোট ছোট করা কিছু ভুল,আর ভুল মানুষকে
বিশ্বাস করে তাকে ভালোবাসা,,,,সাজানো
গোছানো খুব সুন্দর একটা জী বনকে নষ্ট করতে
যথেষ্ট<<<<<

আমি এমন একটা মেয়েকে চিনি/জানি যেই
মেয়েটার একটা সময় সব কিছুই ছিলো,,,,
মেয়েটার নাম শারমিন ,দেখতে বেশ সুন্দরি,,""
শারমিন ছিলো সুন্দর একটা পরিবারার,সে ছিলো
তার বাবা মায়ের অতি আদরের মেয়ে,


বাবা মায়ের সব টুকু ভালোবাসা ছিলো তাকে
ঘিরে, একটা সময় শারমিন ও স্বপ্ন ছিলো দুচোঁখ
ভরা, জীবনে লক্ষ্য ছিলো বাবা মায়ের তাকে
ঘিরে সব চাওয়া পাওয়া পূরন করা,কিন্তু সেই সব
এখন অতীত, এই সবকিছুই এখন সেই শারমিনের কাছে
কল্পনা,সে এখন বাবা মা পরিবার এই সমাজ সব
কিছুর থেকে রয়েছে দূরে বহু দূরে,, সে এখন
আমাদের এই সমাজের চোঁখে অনেক বেশি পাপী
অনেক বড় অপরাধী,,,,,,""


যেই মেয়েটা Aaj তার বাবা মা আর এই সমাজের
চোঁখে এতো বড় অপরাধী তার কতো টুকু দোষ
ছিলো তখন,,?
Sharmin তার বাবা মাকে খুশি করার জন্য এবং পরিবারের ভালোর  Jonno ছেলেকে বিয়ে করে।
বেশি বিশ্বাস করেছিলো সেই সাথে অনেক
বেশি ভালোবেসেছিলো তাকে, khalid ul amin তার পর
তাকে নিয়ে তার বিশ্বাস নিয়ে খেলতে শুরু
করলো,একটা সময় sharmeen জীবনের সব আশা ভরশা
চাওয়া পাওয়া ভালোলাগা ভালোবাসা সব
কিছুই হয়ে যায় ,khalid ul amin আর এই সুযোগের সব টুকু
ব্যাবহার khalid ul amin করে, khalid ul amin বাবা মায়ের
একমাত্র ছেলে আর তার বাবার টাকা পয়সার
কোন অভাব ছিলো না, khalid ul amin।


শারমিন ভাবতো তার বয়স বেশি তাতে কি তার জন্য যদি তার পরিবার একটু ভালো থাকে তাতেই তার সুখ।
এভাবে কিছুদিন ভালোভাবেই গেলো। শারমিন আস্তে আস্তে জানতে পারলো যে তার khalid ul amin আর তিনটি বিয়ে করেছে।
তারপরও  Sharmin তার পরিবারে কথা ভেবে তার কাছে পড়ে থাকল তার মাধ্যমে  Jodi শারমিনের পরিবারটা একটি সুন্দর ভাবে বাঁচতে পারে।
তার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করলো শারমিন। তার সবটুকু ভালোবাসা দিয়ে  khalidul amin সুখী রাখতে চাই।


কিন্তু যতই দিন যায় ততোই শারমিন khalidul amin কাছে অবহেলার পাত্র হয়ে যায়।
khalidul amin শারমিনকে এরিয়ে বাকি তিন বউয়ের সাথে সব সময় চলে যায়। শারমিন একাকীত্ব হয়ে যায়।
এর  Majhe শারমিনের কোল জুড়ে পূর্ণিমার চাঁদের মত  Ekti ফুটফুটে বেবি আসে। Sharmin মনে করত তা স্বামী না থাকলে কি তার বাবু কি নেই তার বেঁচে থাকতে হবে।
এর মাঝে দুই থেকে তিন বছর কেটে গেল khalidul amin শারমিন ও তার বাবুর মাঝে মাঝে খবর নিত।
এদিকে  Sharmin যেই পরিবারের জন্য এত  Kichu করলাম সেই পরিবার ভাই বোন বাবা মা তার সঙ্গ ছেড়ে দিল।
শারমিনের পরিবার শারমিনের এখন আর  Proyojon মনে করে না শারমিনের সাথে সব সময়  Kharap ব্যবহার শুরু করে।


শারমিন  Ekhon সম্পূর্ণ একা তার শুধু আছে  Tar বাবুটা। শারমিন তার দুঃখ প্রকাশ করার জন্য একটা লোক তার পাশে ছিল না।
তাই শারমিন তাই দুঃখ প্রকাশ করত  Facebook er মাধ্যমে , ভাগ্যের কি পরিহাস তার ফ্রেন্ডলিস্টে তাহার মত কষ্টের মানুষ আছে।
শারমিনকে প্রতিনিওত ফলো করে যেত। এভাবেই তাদের মাঝে এক বছর চলে গেল। শারমিন বুঝতে পারল যে ওই ছেলেটা তার প্রেমে পড়ে গেছে আর ওই ছেলে টা বলতো না যে তাকে ভালোবাসি।
ছেলে টা ভাবতো সে  Onek গরিব দেখতে বেশি  Valo না যদি তাকে অবহেলা করে। তারপর  Ekdin বলে দিল যে তাকে অনেক ভালোবাসে কিন্তু শারমিন কিছুই বলল না।


সে জিগাই তো  Tumi আমাকে  Valobaso কি না। এ ভাবে  Onek দিন কেটে গেল শারমিনের আর ওর।
ওই  Chele যে এত বেশি তাকে ভালবেসে ফেলেছে তার জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবেসে ফেলেছি।
ওকে নিয়ে  Shopno দেখা শুরু করে। কিন্তু তার মনের ভিতর  Ektai ভয় সে কি তাকে সুখী রাখতে পারবে সে ভাবতেছে  Se অনেক গরিব সে কি তাকে সুখী করতে পারবে।
এজন্য সে  Onek চেষ্টা করে কিভাবে  Take সুখী করা যায়। তার জন্য খোঁজ করে। সে বোঝে না যে স্বামীর এত টাকা পয়সা  Chere তার কাছে থাকতে পারবে।
ছেলে টা  Sharmin কে অনেক বিশ্বাস করত । এখন ছেলে টা একটা মুহূর্ত শারমিনকে না দেখে  Thakte পারে না।


ছেলেটা সব  Somoy ভাবতো হয় তো তার কষ্ট হয়  Sharmin বোঝে। সে  Chay না যে শারমিন তার কারণে কোন কষ্ট পাক।
সে তার নিজেকে  Kosto দেয় কিন্তু শারমিনকে  Bujhte দেয় না। আজ  Sharmin তাকে অবহেলা করে। আজ তার জীবনটা বেঁচে থাকা মূল্যহীন ।
সে শুধু বেঁচে আছে তার বাবার Jonno।তার কি হবে সেই ভেবে তার আত্মা  Onek আগেই মারা গেছে যখন সে শুনছে থাকে শারমিন এখন অবহেলা করে সুধু তার বডিটা বেঁচে আছে তার বাবাকে দেখানোর জন্য।


শারমিন জানো আমি তোমায় কত ভালবাসি। আমি তোমায় আমার জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসি। হয়তোবা শেষ বারে বলান সময়টুকু নাও পেতে পারি।
আমি  Tomay অনেক ভালোবাসি। হয়তোবা এই সময়টুকু  Tomar কাছে অনেক যন্ত্রণার হতে পারে ক্ষমা চেয়ে নিলাম। পারলে আমায় ক্ষমা করে দিও।
আমি মানুষ আর রোবট না হতো তোমাকে চির মুক্তি করে দিতে পারি। আমার কথা চিন্তা করা লাগবে না তুমি ভালো থেকো সব সময় আমি এই দোয়া করি। তুমি ভালো থাকলে আমি ভালো থাকি।
Somoy moto খাওয়া দাওয়া করো আর বাবুর প্রতি খেয়াল রেখো। এখন  Ami আসতে পারি 🌷ইতি তোমার দুষ্টু পাগল